Tuesday, November 10, 2015

নজরদারিতে আসছে ১ কোটি ৭০ লাখ

নজরদারিতে আসছে ১ কোটি ৭০ লাখ ফেসবুক ইউজার, নিয়ন্ত্রণে বসছে সার্ভার

আসালামু আলাইকুম,   কেমন আছেন আপনারা সবাই? আশাকরি আল্লাহর রহমতে ভালোই আছেন।আমিও ভালোই আছি।আজ আপনাদের কাছে আমি যেটা শেয়ার করব সেটা এমন একটি জিনিস সেটা হল ফেইসবুক নজরদারি  করতে যাচ্ছে সরকার ।

বিভিন্ন ধরনের অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড নিয়ন্ত্রণ করতে এবার ফেসবুক নজরদারি করতে যাচ্ছে সরকার। বিশেষ করে জঙ্গি তৎপরতা, ব্ল্যাকমেইল, হুমকি, চাঁদাবাজি ও অপপ্রচার দমনে এ উদ্যোগ নেয়া হচ্ছে। ফেসবুক নিয়ে অসংখ্য অভিযোগের প্রেক্ষিতে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)কে বিশেষ নির্দেশনা দেয় সরকার। এরই আলোকে ফেসবুক কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়।






 প্রাথমিকভাবে তারা বাংলাদেশে সার্ভার বসাতে রাজি হয়েছে। বাংলাদেশে এই মুহূর্তে ৫ কোটি ইন্টারনেট গ্রাহকের মধ্যে শুধু ফেসবুক ব্যবহারকারীর সংখ্যা ১ কোটি ৭০ লাখ। এ প্রসঙ্গে বিটিআরসির লিগ্যাল অ্যান্ড লাইসেন্সিং বিভাগের মহাপরিচালক একেএম শহীদুজ্জামান বলেন, সমপ্রতি ফেসবুকের মতো সোস্যাল মিডিয়া ব্যবহার করে অনেক ধরনের অপকর্ম হচ্ছে। এসব বন্ধ করতে এরই মধ্যে ফেসবুক কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করা হয়েছে। তাদেরকে বলা হয়েছে বাংলাদেশে একটি সার্ভার বসাতে। ফেসবুক এতে প্রাথমিকভাবে সম্মতি জানিয়েছে। এটা সম্ভব হলে অনেক অভিযোগের সমাধান হবে। বিটিআরসি জানিয়েছে, বাংলাদেশে ফেসবুকে ১৩ থেকে ১৭ বছর বয়সী ব্যবহারকারীর সংখ্যা ১৭ শতাংশ এবং ১৮ থেকে ২২ বছর বয়সীদের হার ৪২ শতাংশ। দেশে গত বছর একই সময়ে ফেসবুক ব্যবহারকারীর সংখ্যা ছিল ১ কোটি। এর মধ্যে ৮২ লাখ পুরুষ এবং ২২ লাখ নারী ছিল। শুধু ১৫ থেকে ৩৫ বছর বয়সীর সংখ্যা ছিল ৭৪ লাখ। ফেসবুক নজরদারি প্রসঙ্গে বিটিআরসির সচিব সরওয়ার আলম জানান, বাংলাদেশের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে এ বিষয়ে সরকারি পর্যায়ে মিউচুয়াল এগ্রিমেন্টনিয়ে আলোচনা করছে। এই চুক্তির ফলে সমস্যা অনেকাংশে কমার আশা প্রকাশ করে তিনি বলেন, ফেসবুকসহ অন্যান্য সামাজিক মাধ্যম যুক্তরাষ্ট্রতে রয়েছে, তাই চুক্তি হলে এ বিষয়ে সুবিধা হবে। গত বছর ডিসেম্বরে বিটিআরসির কমিশন বৈঠকে ফেসবুক ও গুগলের অ্যাডমিন প্যানেল স্থাপনে আবেদনের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। বিটিআরসির কর্মকর্তারা জানান, কোন ওয়েবসাইট কিংবা ব্লগে সাইবার অপরাধের ঘটনা ঘটলে কিংবা ক্ষতিকর কোন উপাদান সংযুক্ত করা হলে, তার বিরুদ্ধে সহজেই ব্যবস্থা নেয়া যায়। ইন্টারন্যাশনাল ইন্টারনেট গেটওয়ের মাধ্যমে সহজেই ওই ওয়েবসাইট কিংবা ব্লগের লিংক বন্ধ করা যায়। এ ধরনের প্রায় এক হাজার লিংক বন্ধ করা হয়েছে। তবে ফেসবুক কিংবা গুগল পরিচালিত ইউটিউবের কোন লিংক এককভাবে বন্ধ করা যায় না। এক লিংক বন্ধ করতে গেলে পুরো ডোমেইন বন্ধ হয়ে যায়। ফলে সাধারণ ব্যবহারকারীরা ফেসবুক ব্যবহার থেকে বঞ্চিত হন। বাংলাদেশের সঙ্গে সরকারি পর্যায়ে ফেসবুক কিংবা গুগলের কোন সমঝোতা স্মারক বা চুক্তি না থাকায় ফেসবুকের কাছে তথ্য চাওয়া হলেও তা তারা দেয় না। গুগলের কাছে কোন ইউটিউব লিংক বন্ধের আবেদন জানানো হলে তারা আমলেই নেয় না। এ কারণে অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও ফেসবুক এবং গুগলের অ্যাডমিন প্যানেল স্থাপনের জন্য আবেদনের সিদ্ধান্ত হয় কমিশনের বৈঠকে। সেই অনুযায়ী আবেদন পাঠানো হয় এবং আবেদনে টেলিযোগাযোগ আইন অনুযায়ী বিটিআরসি যে রাষ্ট্রীয় স্বাধীন সংস্থা তা উল্লেখ করা হয়। ফেসবুকে বাংলাদেশের তরুণদের আগ্রহ এবং বহুমুখী ব্যবহারে বাংলাদেশে কিভাবে ফেসবুক জনপ্রিয় হচ্ছে তা তুলে ধরা হয়। বিটিআরসি জানিয়েছে, ২০২১ সালের মধ্যে বাংলাদেশে ফেসবুক ব্যবহারকারীর সংখ্যা ১০ কোটিতে পৌঁছাবে। গত ৮ই নভেম্বর নেদারল্যান্ডস সফর নিয়ে গণভবনে এক সংবাদ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জঙ্গিদের যোগাযোগ ও অর্থের উৎস বন্ধ করতে সরকারের উদ্যোগের কথা জানান। একই সঙ্গে অভিযুক্তদের শনাক্ত করতে কিছু অ্যাপবন্ধ করাসহ ইন্টারনেটের উপর সাময়িক কড়াকড়িআরোপের ইঙ্গিত দেন। সামপ্রতিক কয়েকটি হত্যা ও হামলার ঘটনা নিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাব দিতে গিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, ডিজিটালাইজেশনের শুভফল যেমন আছে, ‘খারাপ ফলওআছে। এতো বেশি আমরা সেই থ্রি-জিতে, ফোর-জিতে চলে গেছি...ইন্টারনেট-ভাইবার থেকে শুরু করে নানা ধরনের অ্যাপ ব্যবহার করে এই জঙ্গিরা তাদের কার্যক্রম চালাচ্ছে। চলতি বছরের শুরুতে হরতাল-অবরোধের সময়ও ভাইবারহোয়াটসঅ্যাপসহ ইন্টারনেটে যোগাযোগের কয়েকটি মাল্টিমিডিয়া অ্যাপ কয়েক দিনের জন্য বন্ধ রাখা হয়। তখন পুলিশ বলেছিল, নাশকতাকারীরা মোবাইলফোনে কথা না বলে ইন্টারনেটভিত্তিক এসব অ্যাপ ব্যবহার করায় তাদের ধরতে সমস্যা হচ্ছে। এর মধ্যে ফেসবুকও ছিলো। সংশ্লিষ্টরা জানান, ফেসবুক কর্তৃপক্ষ বাংলাদেশে সার্ভার বসালে এটা বন্ধ না করেও নজরদারি করা সম্ভব হবে।


আগের পোস্টটি দেখতে এখানে ক্লিক করুন 

সূএ ঃ আমার দেশ । 

Monday, November 9, 2015

স্যামসাং ফোন কিনলে ৩৯ হাজার

স্যামসাং ফোন কিনলে ৩৯ হাজার টাকার উপহার

সবাইকে আমার সালাম, আসসালামুআলাইকুম। আশা করি সাবাই নিশ্চই ভাল  আছেন। আপনাদের জন্য দোয়া করি যেন আপনারা সাবাই সব সময় ভাল থাকতে পারেন। যাই হোক আজ আমি আপনাদের মাঝে একটি অসাধারন অফার নিয়ে এসেছি তা হল স্যামসাং ফোন কিনলে ৩৯ হাজার টাকার উপহার । 
 স্যামসাং তাদের ফোনের বাজার চাঙ্গা করার উদ্যোগ নিয়েছে। গ্রাহকদের হাতে স্মার্টফোন পৌঁছে দিতে বিশেষ অফার ঘোষণা করেছে স্যামসাং। বিশেষ অফারের আওতায় স্যামসাং তাদের ফোন কিনলে ৩৯ হাজার টাকার গিফট দিচ্ছে। তবে যেকোনো মডেলের স্যামসাং ফোন কিনলেই এই অফার মিলবে না। এ জন্য কিনতে হবে, গ্যালাক্সি এস৬, এস৬ এজ, এস৬ এজ প্লাস অথবা নোট ৫।







এই ফোনগুলোর যেকোনো একটি কিনলেই দেওয়া হবে ৩৫০ ডলারের ফোনের অ্যাক্সেসরিজ, ৫০ ডলার ক্যাশ। আর যদি আপনি আপনার ব্যবহৃত আইফোনটি বিক্রি করে স্যামসাং এর গ্রাহক হন, তাহলে স্যামসাং দেবে আপনাকে প্লে স্টোরে ১০০ ডলারের ক্রেডিট। যা দিয়ে আপনি যেকোনো অ্যাপস কিনতে পারবেন।

বিশেষ এই উপহার দুইভাবে পাওয়া যাবে। একটিতে আছে স্যামসাংয়ের দ্রুত চার্জিং পোর্টেবল ব্যাটারি প্যাক, ওয়্যারলেস চার্জিং প্যাড এবং সোয়ারভস্কির ক্রিস্টাল ফোন কভার। অন্যটিতে আছে ব্যাটারি প্যাক ও চার্জিং প্যাডের সঙ্গে স্যামসাং এর একটি হেডফোন। ৫০ ডলার ছাড় পাওয়ার জন্য আপনাকে স্যামসাংয়ের পে মোবাইল সিস্টেমটি ফোনে চালু করতে হবে। ছাড় চলবে চলতি মাসের ২২ নভেম্বর পর্যন্ত।

আগের পোস্টটি দেখতে এখানে ক্লিক করুন 

সূএ ঃ কালের কণ্ঠ  ।


কম্পিউটার ভাইরাস

­­   কম্পিউটার ভাইরাস

আছসালামু আলাইকুম, কেমন আছেন সবাই?।আশাকরি আল্লাহর রহমতে ভালোই আছেন।আমিও ভালো আছি।আমি আজ আপনাদের মাঝে নিয়ে এসেছি একটি দরকারি একটা জিনিস কম্পিউটার ভাইরাস ।


ভাইরাসশব্দটি মূলত জীববিজ্ঞানের সঙ্গে সম্পর্কিত হলেও এই শব্দটি কবে থেকে কম্পিউটারের ক্ষতিকর প্রোগ্রাম বোঝাতে ব্যবহৃত হলো? কেনই-বা হলো?








.


১৯৮৩ সালের ১০ নভেম্বর কম্পিউটার ভাইরাস’-এর জন্ম হয়। যুক্তরাষ্ট্রের সাউদার্ন ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক শ্রেণির ছাত্র ফ্রেড কোহেন পেনসিলভানিয়ার লেহিগ বিশ্ববিদ্যালয়ে নিরাপত্তাবিষয়ক এক সেমিনারে প্রথম কম্পিউটার ভাইরাস দেখান। একটি মেইনফ্রেম কম্পিউটারে তিনি তাঁর ছোট্ট সংকেত (কোড) প্রবেশ করিয়ে মাত্র ৫ মিনিটেই গোটা যন্ত্রের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নিয়েছিলেন। আরও চারটি প্রদর্শনীতে গড়ে মাত্র আধঘণ্টা সময়েই এই কোড ব্যবহার করে সব নিরাপত্তাব্যবস্থাকে পাশ কাটিয়ে গোটা সিস্টেমের নিয়ন্ত্রণ নিতে সক্ষম হন তিনি।
কোহেনের উপদেষ্টা লেন অ্যাডলেম্যান কোহেনের এই নিজে থেকেই নিজের অনুলিপি (রেপ্লিকা/ কপি) সৃষ্টির প্রোগ্রামটিকে ভাইরাসের সঙ্গে তুলনা করেন এবং একে ভাইরাসনামে অভিহিত করেন। সেই থেকে এমন ক্ষতিকর প্রোগ্রামের নাম হয়ে গেল কম্পিউটার ভাইরাস। কিন্তু কারও কারও মতে, এটাই প্রথম ভাইরাস নয়। ১৯৮২ সালে পেনসিলভানিয়ার ১৫ বছর বয়সী কিশোর রিচ স্ক্রেনটা এমন এক প্রোগ্রাম লেখে, যা ফ্লপি ডিস্কের মাধ্যমে অ্যাপল টু কম্পিউটারকে সংক্রমিত করতে সক্ষম হয়েছিল। প্রতি ৫০ বার পরপর কম্পিউটার রিবুটিংয়ের সময় এই প্রোগ্রামটি একটি ছোট্ট বার্তা দেখাত। কিন্তু এই পুরো ব্যাপারটাই ছিল মজা করার উদ্দেশ্যে, স্ক্রেনটা ও তার বন্ধুদের গণ্ডির বাইরে কেউ জানত না এবং একে ভাইরাস বলা হতো না। আবার কেউ কেউ বলে থাকেন প্রথম ভাইরাসের নাম ক্রিপার’ (১৯৭১)। কেমব্রিজভিত্তিক বিবিএনের কম্পিউটার প্রোগ্রামার রবার্ট (বব) থমাস ছোট একটা প্রোগ্রাম লেখেন, যা নিজে নিজেই অনুলিপি তৈরি করতে পারত। এটা ছিল পরীক্ষামূলক।
কম্পিউটার ভাইরাসের এমন নামকরণের কারণ হলো, এই প্রোগ্রামগুলো জীবদেহের ভাইরাসের মতোই আচরণ করে থাকে। ভাইরাস যেমন কোষের মতো নিজে থেকে নিজের অনুলিপি (রেপ্লিকা) তৈরি করতে পারে না, কম্পিউটার প্রোগ্রামটিও তেমনই, প্রোগ্রামটিতে ক্লিক না করলে চালু হয় না। ভাইরাস যেমন এক শরীর থেকে অন্য শরীরে ছড়ায়, কম্পিউটার ভাইরাসও তেমনই এক কম্পিউটার থেকে অন্য কম্পিউটারে ছড়ায়। দুটোই ক্ষতিকর ও আকারে ছোট।
এখন পর্যন্ত আবিষ্কৃত সবচেয়ে ক্ষতিকর ১০টি ভাইরাসের তালিকায় রয়েছে যথাক্রমে স্ট্রম ট্রোজান, মেলিসা, মাই ডুম, স্যাসার, অ্যানা কুর্নিকোভা, মরিস অ্যান্ড কনসেপ্ট, আই লাভ ইউ, স্ল্যামার, নিমডা ও কনফিকার।

 আগের পোস্টটি দেখতে এখানে ক্লিক করুন 

সূত্র: হাউস্টাফওয়ার্কস, ওয়্যার্ড, বুলগার্ড/ প্রথম আলো 

Saturday, November 7, 2015

ব্ল্যাকবেরিকে ছাড়িয়ে

   ব্ল্যাকবেরিকে ছাড়িয়ে গেল টাইজেন

সবাইকে সালাম দিয়ে আজ নতুন কিছু নিয়ে আপনাদের মাঝে ফিরে এলাম। আশা করি আল্লাহর রহমতে আপনারা সবাই ভালই আছেন। দোয়া করি আনারা সবাই  সব সময় ভাল থাকেন। আমার জন্যও দোয়া করবেন যেন আমি সব সময় ভাল থাকতে পারি  এবং  আপনাদের মাঝে সব সময় ভাল কিছু নিয়ে আসতে পারি। যাই হোক আজ আমি আপনাদের সামনে নিয়ে আসছি   ব্ল্যাকবেরিকে ছাড়িয়ে গেল টাইজেন চতুর্থ স্থানে ।







ব্ল্যাকবেরি অপারেটিং সিস্টেমকে (ওএস) ছাড়িয়ে চতুর্থ স্থানে উঠে এল স্যামসাংয়ের তৈরি টাইজেন অপারেটিং সিস্টেম। বাজার গবেষণা প্রতিষ্ঠান স্ট্র্যাটেজি অ্যানালাইটিকসের সাম্প্রতিক এক প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে, এ বছরের তৃতীয় প্রান্তিক, অর্থাৎ জুলাই থেকে সেপ্টেম্বরএই তিন মাসে ব্ল্যাকবেরিকে পেছনে ফেলেছে স্যামসাংয়ের নিজস্ব অপারেটিং সিস্টেমটি। বর্তমানে স্যামসাংয়ের কিছু মোবাইল ফোন ও স্মার্টওয়াচে টাইজেন ব্যবহৃত হচ্ছে।
ব্ল্যাকবেরির তৈরি ব্ল্যাকবেরি ওএস-চালিত সর্বশেষ স্মার্টফোনটি ছিল ব্ল্যাকবেরি লিপ, যা এ বছরের মে মাসে বাজারে ছাড়া হয়। এরপর থেকে স্মার্টফোন ব্যবসাকে ঢেলে সাজাচ্ছে ব্ল্যাকবেরি। এ ছাড়া অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমচালিত সেট তৈরির দিকে ঝুঁকে পড়েছে প্রতিষ্ঠানটি। প্রিভ নামের অ্যান্ড্রয়েডচালিত প্রথম স্মার্টফোন বাজারে আনছে প্রতিষ্ঠানটি।
স্ট্র্যাটেজি অ্যানালাইটিকসের ওয়্যারলেস স্মার্টফোন স্ট্র্যাটেজির (ডব্লিউএসএস) প্রতিবেদনের দাবি, বার্ষিক হিসাবে অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমের বাজার দখল বাড়ছে। এ ছাড়া নতুন আইফোন বাজারে আসায় অ্যাপলের আইওএস অপারেটিং সিস্টেমের বাজার দখলও বাড়ছে। প্রতিবেদনে বলা হয়, ব্ল্যাকবেরির মতো উইন্ডোজ ফোন, মজিলা ফায়ারফক্স ওসের বাজার দখল কমছে।
স্যামসাং সম্প্রতি ভারতের বাজারে টাইজেনচালিত জেড ৩ নামের স্মার্টফোন ছেড়েছে। এর আগে চলতি বছরের জুলাই মাসে স্যামসাং জানায়, জেড ১ নামের স্মার্টফোন বাজারে ছাড়ার ছয় মাসের মধ্যে ভারতের বাজারে ১০ লাখ ইউনিট বিক্রি হয়। বাংলাদেশের বাজারেও গত ৩ ফেব্রুয়ারি আনুষ্ঠানিকভাবে টাইজেনচালিত জেড ১ স্মার্টফোনের ঘোষণা দেয় স্যামসাং। বাংলাদেশের বাজারে এক সপ্তাহের কম সময়ে ২০ হাজার ইউনিটের বেশি বিক্রি হয়। জেড ১ হচ্ছে টাইজেনচালিত প্রথম স্মার্টফোন। এই অপারেটিং সিস্টেমে দ্রুত ওয়েব ব্রাউজ করা যায় এবং এর ইউজার ইন্টারফেস খুব সরল। এই সেটটিতে বিশেষ প্রিমিয়াম কনটেন্ট যুক্ত করেছে স্যামসাং। ৬ হাজার ৯০০ টাকা দামের এই স্মার্টফোনটিতে থাকছে ৪৮০ বাই ৮০০ পিক্সেল রেজুলেশনের চার ইঞ্চি ডিসপ্লে, পেছনে ৩.২ মেগাপিক্সেল ও সামনে ভিজিএ ক্যামেরা। ১.২ গিগাহার্টজ প্রসেসরের এই স্মার্টফোনটিতে র‍্যাম ৭৬৮ এমবি। দুই সিম সুবিধার এই স্মার্টফোনটিতে থ্রিজি, ওয়াই-ফাই, ব্লুটুথ সুবিধাও রয়েছে।
এর আগে সেপ্টেম্বর মাসে স্যামসাং দাবি করে, ভারতের বাজারে অ্যান্ড্রয়েডের পরে দ্বিতীয় জনপ্রিয় অপারেটিং সিস্টেম হিসেবে বাজার দখল করেছে টাইজেন।

বাজার গবেষকেরা মনে করেন, সাশ্রয়ী স্মার্টফোনের বিভাগে টাইজেনের উত্থানের কারণ হচ্ছে, গুগল ও উইন্ডোজ ফোনের বাইরে তেমন কোনো অপশন আর গ্রাহকের হাতে নেই।

   আগের পোস্টটি দেখতে এখানে ক্লিক করুন 

সূএঃ প্রথম আলো । 

Friday, November 6, 2015

হাসি দিয়েই কম্পিউটার

হাসি দিয়েই কম্পিউটার চালু

সবার প্রথমে সবাইকে শুভেচ্ছা ও অভিন্দন জানিয়ে শুরু করছি আজকের লেখা। আশা করি সবাই ভাল আছেন। আর ভাল থাকুন এটাই কামনা করি সারাক্ষন । নতুন এক প্রজক্তি উদ্বাবন  এর কাজ করছেন গবেষকেরা যা হাসি দিয়েই কম্পিউটার চালু হবে ।
আপনার হাসিও হতে পারে অনন্য। হয়তো আপনার মতো সুন্দর হাসি কেউ হাসতে পারে না। এই হাসি দিয়েই কিন্তু ভবিষ্যতে কম্পিউটার নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন আপনি। কম্পিউটারের জন্য নতুন এক ধরনের প্রযুক্তি উদ্ভাবনে কাজ করছেন গবেষকেরা। এ প্রযুক্তিতে অঙ্গভঙ্গি, শারীরিক ভাষা এবং মুখের বিভিন্ন ভাব চিনতে সক্ষম হবে কম্পিউটার।





বর্তমানে ক্লিক, টাইপ, সার্চ এবং সিরির মতো ভারচুয়াল সহকারী সফটওয়্যারের মাধ্যমে ভয়েস কমান্ড দিয়ে পিসি চালাতে পারেন পিসি ব্যবহারকারী।
যুক্তরাষ্ট্রের কলোরাডো স্টেট ইউনিভার্সিটির (সিএসইউ‍) গবেষকেরা বলেন, ‘মানুষ যেভাবে একে অপরের সঙ্গে মুখোমুখি যোগাযোগে হাসি, ভ্রুকূটি, নির্দেশনা ও বিভিন্ন আওয়াজ ব্যবহার করে একে তার সঙ্গে তুলনা করা যায়। আমাদের তৈরি প্রকল্পের নাম কমিউনিকেশন থ্রু জেশ্চার, এক্সপ্রেশন অ্যান্ড শেয়ারড পারসেপশন।
গবেষক ব্রুস ডারপার বলেন, বর্তমানে মানুষ ও কম্পিউটারের মধ্যে যোগাযোগের বিষয়টি সীমিত। প্রথমদিকে এ যোগাযোগ ছিল শুধু একমুখী। মানুষ কেবল কম্পিউটারকে নির্দেশ দিত। কিন্তু বর্তমানে কম্পিউটার আমাদের সঙ্গী হয়ে গেছে যা জটিল অনেক কাজ করতে পারে। কম্পিউটারের সঙ্গে এখন কথোপকথন চালিয়ে যাওয়ার প্রযুক্তি দরকার।


গবেষকেরা বলেন, বর্তমানে ইলিমেন্টারি কম্পোজেবল আইডিয়াস (ইসিআইএস) নামের একটি লাইব্রেরি তৈরির কথা ভাবেন। এটি হবে একটি তথ্যের ভান্ডার বা প্যাকেট যা কম্পিউটার শনাক্ত করতে পারবে। প্রতিটি ইসিআইয়ে মানুষের মুখভঙ্গি শনাক্ত করার তথ্য থাকবে।


   আগের পোস্টটি দেখতে এখানে ক্লিক করুন 

  সূএ ঃ প্রথম আলো  । 

Wednesday, November 4, 2015

ড্রোন বিক্রির ব্যবসায়

 ড্রোন বিক্রির ব্যবসায় নামছে গুগল


সবাইকে সালাম দিয়ে আজ আবারও আপনাদের মাঝে ফিরে এলাম। আশা করি আল্লাহর রহমতে আপনারা সবাই ভালই আছেন। দোয়া করি আনারা সবাই  সব সময় ভাল থাকেন। আমার জন্যও দোয়া করবেন যেন আমি ভাল থাকতে পারি  এবং  আপনাদের মাঝে সব সময় ভাল কিছু নিয়ে আসতে পারি। যাই হোক আজ আমি আপনাদের মাঝে আজকে নিয়ে আসছি ড্রোন বিক্রির ব্যবসায় নামছে গুগল





এবার ড্রোন ব্যবসায় নামতে যাচ্ছে গুগল লক্ষ্যে বানিজ্যিকভাবে ড্রোন তৈরি করতে যাচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি গুগলের মূল প্রতিষ্ঠান অ্যালফাবেট এর অধীনে থাকবে এই ড্রোন ব্যবসা এবং প্রতিষ্ঠান থেকেই ড্রোন বিষয়ক সকল কার্যক্রম পরিচালিত হবে বলেও জানা গেছে
গুগলের ড্রোন ব্যবসার বিষয়টি নিশ্চিত করে অ্যালফাবেটস প্রজেক্ট উইংয়ের এক্সিকিউটিভ ইন চার্জ ডেভিট ভস বলেন, 'বিক্রির জন্য ড্রোন বানাচ্ছে গুগল শিগগিরই এই ড্রোন গ্রাহকদের কাছে পৌছে দেয়ার চেষ্টা চালাচ্ছি আমরা ক্রেতারা যেন সহজ প্রক্রিয়ায় ড্রোন ক্রয় করতে পারে সে বিষয়েও ব্যবস্থা গ্রহণ করতে যাচ্ছে অ্যালফাবেট'

গুগল ইতোমধ্যে সিভিল এভিয়েশন কোম্পানিসহ বিভিন্ন স্টেকহোল্ডার প্রতিষ্ঠানের সাথে ৫০০ফিটের নিচে এয়ার ট্রাফিক স্থাপনের বিষয়টি নিয়ে আলাপা আলোচনা সেরে ফেলেছে প্রতিষ্ঠানটি প্রতিষ্ঠানগুলোর কাছে গুগল জানিয়েছে সেলুলার এবং ইন্টারনেট প্রযুক্তির সমন্বয়ে ড্রোন পরিচালনার ব্যবস্থা করবে প্রতিষ্ঠানটি

ইতোমধ্যে অ্যামাজন অ্যালফাবেট ক্রেতাদের হাতে একসাথে ড্রোন প্যাকেজ বিক্রি করার একটি পদক্ষেপও হাতে নিয়েছে পদক্ষেপের আওতায় উভয় প্রতিষ্ঠান গ্রাহকদের কাছে ড্রোন পৌছে দেয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করবে

বানিজ্যিকভাবে ড্রোন তৈরি করে তা বিক্রির বিষয়ে ফেডারেল এভিয়েশন অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের পরিপূর্ণ নীতিমালা না আসা পর্যন্ত কোন ক্রেতার হাতেই ড্রোন প্যাকেজ পৌছে দিতে পারছে না গুগল


   আগের পোস্টটি দেখতে এখানে ক্লিক করুন 

সূএ ঃ 24 Live Newspaper