Monday, October 5, 2015

সহজ বাংলায় নেটওয়ার্কিং


আসছালামো আলাইকোম কেমোন আছেন আপনারা আসাকরি বালো আছেন।আমি আজকে আপনাদের সাথে আলোচনা করবোসহজ বাংলায় নেটওয়ার্কিং (NETWORKING) ধারাবাহিক টিউটোরিয়াল । 

সহজ বাংলায় নেটওয়ার্কিং (NETWORKING) ধারাবাহিক টিউটোরিয়াল :পর্ব -১

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম” আমি আজ আপনাদের সামনে নিয়ে আসলাম আপনাদের সকলের পরিচিত বিষয় নেটওয়ার্কিং । আমরা সকলে নেটওয়ার্কিং কি তা জানি কিন্তু কতটুকু জানি সেটি হচ্ছে কথা ।

:) :) :) নেটওয়ার্ক :) :) :)

নেটওয়ার্কিং সম্পর্কে জানতে হলে আমাকে প্রথমে জানতে হবে নেটওয়ার্কিং কি ? নেটওয়ার্কিং হচ্ছে  একটি নির্দিষ্ট সীমারেখার মধ্যে একস্থান হতে অন্য স্থানে খুব সহজেই পন্য বা তথ্য পৌছে দেয়ার জন্য তৈরি সুবিধা ।এই বার জানি নেটওয়ার্কিং কত প্রকার ? সাধারন ভাবে বলা যায় যে নেটওয়ার্কিং  প্রধানত দুই প্রকার ।যথাঃ- :) একটি অবকাঠামো এবং  :) :) অপরটি তথ্য বা পণ্য
 নেটওয়ার্কের অবকাঠামো ভাল না হলে একপ্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে করা প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়ে। অথাৎ একটি নির্দিষ্ট সীমারেখা মধ্যে যদি অনেক গুলো কম্পিউটার ,প্রিন্টার এবং অনুরুপ রিসোর্স সমূহ থাকে তাহলে এদের প্রত্যেকে একে অপরের সাথে তথ্য বিনিময় করতে পারে ।যেমনঃ ইন্টারনেট এর  মাধ্যমে আমরা পৃথিবীর সকল সাথে যোগাযোগ এবং তথ্য বিনিময় করতে পারছি ।

 :) :) :) কম্পিউটার নেটওয়ার্কিং (COMPUTER NETWORKING) :) :) :)

কম্পিউটার নেটওয়ার্ক হচ্ছে একদল আন্তঃসংযুক্ত কম্পিউটার ও সংশ্লিষ্ট ডিভাইস । এই ডিভাইস সমূহ খুব সহজেই নিজেদের মাঝে তাদের তথ্য বিনিময় ও রিসোর্স শেয়ার করতে পারে । নেটওয়ার্কে হার্ড ওয়্যার এর বেশ কিছু রিসোর্স ব্যবহারিত হয় ।তার মধ্যে অন্যতম গুলো হচ্ছে প্রিন্টার, মডেম ,স্ক্যানার এবং স্টোরেজ ডিভাইস (যেমন হার্ড ডিস্ক ,সিডি ,প্লোটার ইত্যাদি ।

:)  :)  :) স্ট্যান্ড এলোণ কম্পিউটার ( stand alone) :) :) :)

অপরদিকে নেটওয়ার্ক ভুক্ত নয় এমন কম্পিউটার কে বলা হয় স্ট্যান্ড এলোণ কম্পিউটার ।স্ট্যান্ড এলোণ কম্পিউটারকে ডেটা ,গ্রাফিক্স বা ডকুমেন্ট অন্যের সাথে শেয়ার করতে হলে তা প্রিন্টারে প্রিন্ট করে না হলে  ডিস্ক কপি অথবা পেন্ডারাইভে কপি করে নিয়ে যেতে হবে ।নেটওয়ার্কিং এর ক্ষেত্রে তথ্য শেয়ারিং এর কাজ গুলো কম্পিউটার নিজ থেকে করে ।ব্যবহারকারীকে স্থান পরিবর্তন করতে  হয় না ।
বর্তমান সময়ে তথ্য প্রজুক্তির উন্নয়েনের মূলে রয়েছে কম্পিউটার ।বর্তমানে তথ্য বহন বা ধারনে কম্পিউটারের বিকল্প নেই ।সাধারণত কম্পিউটার আমাদের নিন্মবর্ণিত সুবিধা সমূহ প্রদান করে থাকে
  • ওয়ার্ড প্রসেসিং
  • গ্রাফিক্স ডিজাইন
  • সিম্যুলেসন
  • একাউন্টিং
  • নিউমেরিক এনালাইসিস
  • ডেটাবেজ
  • ইনভেন্টরি ট্র্যাকিং

:)  :)  :) ইনফরমেশন টুল হিসেবে কম্পিউটার যখন অন্যান্য রিসোর্স এর সাথে শেয়ার করা হয়  :)  :) :)

সহজ ভাবে বললে একটি কম্পিউটার নেটওয়ার্ক হচ্ছে কমপক্ষে দুটি কম্পিউটারকে একটি ক্যাবল এর মাধ্যমে সংযুক্ত করা ।নেটওয়ার্ক এর কারনে একটি কম্পিউটার অপর একটি কম্পিউটার এর সাথে খুব দ্রুত তথ্য বিনিময় করতে পারে ।কম্পিউটার সংযুক্তির মাধ্যমে রিসোর্স শেয়ারিং এর ধারনাকে বলা হয় নেটওয়ার্কিং।উপরের চিত্রের দেখে নিশ্চয় বুজতে পারছেন কি বুঝানো হয়েছে :)

:) :) :)কম্পিউটার নেটওয়ার্কিং এর ব্যবহার  (USE OF COMPUTER NETWORK) :) :) :)

বর্তমানে কম্পিউটার নেটওয়ার্ক ক্ষেত্র বেশ প্রসারিত ।দিনে দিনে এর ব্যবহার ও কার্যকারিতা বেড়েই চলেছে দূর্বার গতিতে ।নিচে কম্পিউটার নেটওয়ার্ক ব্যবহারের  কিছু ক্ষেত্র তুলে ধরলামঃ-

:) তথ্য বিনিময়(information Sharing) :)

  • ইনভেন্টরি
  • লেটার স্টাইল
  • ফাইন্যন্সিয়াল রেকর্ড
  • সেলস কন্টাক্ট ইনফরমেশন
  • প্রসিদিউর ম্যানুয়েল
  • কর্মচারী রেকর্ড
  • কোম্পানি মেমোস

:) :) হার্ড ওয়্যার রিসোর্স শেয়ারিং(Hardware Resource Sharing) :) :)

মনে করুন আপনি একটি অফিসে চাকুরি করেন :P সেখানে কম্পিউটার আছে ০৮/১০ টি কিন্তু প্রিন্টার আছে একটি ।কম্পিউটার এবং প্রিন্টার নেটওয়ার্ক ভুক্ত নয় । একটি যে প্রিন্টার আছে সেটি নিদিষ্ট একটি কম্পিউটার এর সাথে আছে । তখন আপনার দরকারি একটি ডকুমেন্ট প্রিন্ট হবে ।তখন ডকুমেন্টটি প্রিন্ট করতে হলে আপনার ডকুমেন্টটি ফ্লপি ডিস্কে নিয়ে প্রিন্টার যুক্ত কম্পিউটারে নিয়ে প্রিন্ট করতে হবে অথবা প্রিন্টার টি নিজের কাছে আনে প্রিন্ট করা। কি বলেন কাজ টি জটিল না ? এই সমস্যার একমাত্র সমাধান হচ্ছে কম্পিউটার এবং প্রিন্টারকে লোকাল আরিয়া নেটওয়ার্ক এর আওতায় আনা । নেটওয়ার্কের আওতায় আসলে আপনার একটি প্রিন্টার দিয়েই সকল কম্পিউটারের ডকুমেন্ট জায়গায় বসে প্রিন্ট করা সম্ভব ।

:)  :) সফটওয়্যার রিসোর্স শেয়ারিং (softwer resource sharing ) :)  :)

সফটওয়্যার রিসোর্স হচ্ছে  কোন প্রতিষ্ঠান যখন নেটওয়ার্কে কেন্দ্রিয় ভাবে সফটওয়্যার ইন্সটল এবং কনফিগার করএটি করা ওই সফটওয়্যার বা প্রোগ্রাম পুরো  প্রতিষ্ঠানের অন্যান্য ক্লায়েন্টদের জন্য ব্যবহার যোগ্য হয় । এ প্রক্রিয়ার দরুন নেটওয়ার্ক এডমিনিস্ট্রেটরের জন্য সফটওয়্যার ইন্সটল ও রক্ষনাবেক্ষন সহজ হয়

:)  :)  তথ্য সুরক্ষা  (information protection) :)  :)

নেটওয়ার্কিং ভিত্তিক কম্পিউটারিং এ প্রত্যক ইউজারের একটি স্বতন্ত্র নাম এবং পাসওয়ার্ড থাকে । ইউজারকে ডেটা ব্যবহার করতে হলে অবশ্যই ওই নাম ও পাসওয়ার্ড ব্যবহার করতে হবে সঠিক ভাবে ।নাহলে ইউজার ওই ডেটার নাগাল পাবে না

:)  :)  তথ্য সংরক্ষন ( information preservation)  :)  :)

নেটওয়ার্কিং সুবিধাকে কাজে লাগিয়ে একটি কেন্দ্রিয় স্টোরেজ মিডিয়ায় তথ্য সংরক্ষন করতে পারে ।তথ্য সংরক্ষনের এই প্রক্রিয়াকে বলা হয় ডেটা ব্যাকআপ ।এটি ব্যবহারের ফলে আপনার গুরুত্ব পূর্ণ হঠাৎ নষ্ট হবার ভঁয় কমে ।নেটওয়ার্ক এর একটি কেন্দ্রিয় ডিস্কে ডেটা ব্যাকআপ সহজেই নেয়া যায় :)

 :) :)  বার্তা বা মেসেজ আদান প্রদান (exchanging message) :)  :)

অফিসের ডেটা এক স্থান থেকে অন্য স্থানে আদান প্রদান যেমন স্ম্য সাপেক্ষ তেমন এটি কিন্তু ব্যয় বহুলও বটে । নেটওয়ার্ক ভুক্ত ক্লায়েন্ট ইমেলের মাধ্যমে তথ্য আদান প্রদান করতে পারে খুবেই সহজেই ।এই পদ্ধতিতে কাজে আসে দ্রুততা এবং নিরাপত্তা ।
:) :) আজ আপনাদের জন্য এই পর্যন্তই । ও যাবার আগে আপানদের একটি সুখবর জানাতে চাই সেটি হচ্ছে আমাদের সকলের প্রিয় টিউনার পেজে শুরু হয়েছে  ব্লগিং ধামাকা :) কে হবে সেরা টিজে ? চাইলে আপনিও অংশ গ্রহণ করতে পারেন বিস্তারিত জানতে

শুরু হয়েছে ব্লগিং কম্পিটিশান – কে হবে ২০১২ এর সেরা টিজে? ২০জন টিজে জিতে নিন ধামাকা গিফট

:P :P :P একটি কথা অবশ্যই মনে রাখবেন যে নিজে শিখুন এবং অন্যকে শিখতে সহয়তা করুন ।আপনি চিন্তা করে দেখুন এমন অনেক কিছু আছে জা আপনি জানেন কিন্তু অনেকেই জানে না । তাই আমাদের  শিখতে এবং শিখাতে সহয়তা করুন :D :D :D


সহজ বাংলায় নেটওয়ার্কিং (NETWORKING) ধারাবাহিক টিউটোরিয়াল :পর্ব-২

আমি আজ আপনাদের সামনে নিয়ে আসলাম আপনাদের সকলের পরিচিত বিষয় নেটওয়ার্কিং । আমরা সকলে নেটওয়ার্কিং কি তা জানি কিন্তু কতটুকু জানি সেটি হচ্ছে কথা ।

:) :) :) নেটওয়ার্ক :) :) :)

নেটওয়ার্কিং সম্পর্কে জানতে হলে আমাকে প্রথমে জানতে হবে নেটওয়ার্কিং কি ? নেটওয়ার্কিং হচ্ছে  একটি নির্দিষ্ট সীমারেখার মধ্যে একস্থান হতে অন্য স্থানে খুব সহজেই পন্য বা তথ্য পৌছে দেয়ার জন্য তৈরি সুবিধা ।এই বার জানি নেটওয়ার্কিং কত প্রকার ? সাধারন ভাবে বলা যায় যে নেটওয়ার্কিং  প্রধানত দুই প্রকার ।যথাঃ- :) একটি অবকাঠামো এবং  :) :) অপরটি তথ্য বা পণ্য
 নেটওয়ার্কের অবকাঠামো ভাল না হলে একপ্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে করা প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়ে। অথাৎ একটি নির্দিষ্ট সীমারেখা মধ্যে যদি অনেক গুলো কম্পিউটার ,প্রিন্টার এবং অনুরুপ রিসোর্স সমূহ থাকে তাহলে এদের প্রত্যেকে একে অপরের সাথে তথ্য বিনিময় করতে পারে ।যেমনঃ ইন্টারনেট এর  মাধ্যমে আমরা পৃথিবীর সকল সাথে যোগাযোগ এবং তথ্য বিনিময় করতে পারছি ।

 :) :) :) কম্পিউটার নেটওয়ার্কিং (COMPUTER NETWORKING) :) :) :)

কম্পিউটার নেটওয়ার্ক হচ্ছে একদল আন্তঃসংযুক্ত কম্পিউটার ও সংশ্লিষ্ট ডিভাইস । এই ডিভাইস সমূহ খুব সহজেই নিজেদের মাঝে তাদের তথ্য বিনিময় ও রিসোর্স শেয়ার করতে পারে । নেটওয়ার্কে হার্ড ওয়্যার এর বেশ কিছু রিসোর্স ব্যবহারিত হয় ।তার মধ্যে অন্যতম গুলো হচ্ছে প্রিন্টার, মডেম ,স্ক্যানার এবং স্টোরেজ ডিভাইস (যেমন হার্ড ডিস্ক ,সিডি ,প্লোটার ইত্যাদি ।

:)  :)  :) স্ট্যান্ড এলোণ কম্পিউটার ( stand alone) :) :) :)

অপরদিকে নেটওয়ার্ক ভুক্ত নয় এমন কম্পিউটার কে বলা হয় স্ট্যান্ড এলোণ কম্পিউটার ।স্ট্যান্ড এলোণ কম্পিউটারকে ডেটা ,গ্রাফিক্স বা ডকুমেন্ট অন্যের সাথে শেয়ার করতে হলে তা প্রিন্টারে প্রিন্ট করে না হলে  ডিস্ক কপি অথবা পেন্ডারাইভে কপি করে নিয়ে যেতে হবে ।নেটওয়ার্কিং এর ক্ষেত্রে তথ্য শেয়ারিং এর কাজ গুলো কম্পিউটার নিজ থেকে করে ।ব্যবহারকারীকে স্থান পরিবর্তন করতে  হয় না ।
বর্তমান সময়ে তথ্য প্রজুক্তির উন্নয়েনের মূলে রয়েছে কম্পিউটার ।বর্তমানে তথ্য বহন বা ধারনে কম্পিউটারের বিকল্প নেই ।সাধারণত কম্পিউটার আমাদের নিন্মবর্ণিত সুবিধা সমূহ প্রদান করে থাকে
  • ওয়ার্ড প্রসেসিং
  • গ্রাফিক্স ডিজাইন
  • সিম্যুলেসন
  • একাউন্টিং
  • নিউমেরিক এনালাইসিস
  • ডেটাবেজ
  • ইনভেন্টরি ট্র্যাকিং

:)  :)  :) ইনফরমেশন টুল হিসেবে কম্পিউটার যখন অন্যান্য রিসোর্স এর সাথে শেয়ার করা হয়  :)  :) :)

সহজ ভাবে বললে একটি কম্পিউটার নেটওয়ার্ক হচ্ছে কমপক্ষে দুটি কম্পিউটারকে একটি ক্যাবল এর মাধ্যমে সংযুক্ত করা ।নেটওয়ার্ক এর কারনে একটি কম্পিউটার অপর একটি কম্পিউটার এর সাথে খুব দ্রুত তথ্য বিনিময় করতে পারে ।কম্পিউটার সংযুক্তির মাধ্যমে রিসোর্স শেয়ারিং এর ধারনাকে বলা হয় নেটওয়ার্কিং।উপরের চিত্রের দেখে নিশ্চয় বুজতে পারছেন কি বুঝানো হয়েছে :)

:) :) :)কম্পিউটার নেটওয়ার্কিং এর ব্যবহার  (USE OF COMPUTER NETWORK) :) :) :)

বর্তমানে কম্পিউটার নেটওয়ার্ক ক্ষেত্র বেশ প্রসারিত ।দিনে দিনে এর ব্যবহার ও কার্যকারিতা বেড়েই চলেছে দূর্বার গতিতে ।নিচে কম্পিউটার নেটওয়ার্ক ব্যবহারের  কিছু ক্ষেত্র তুলে ধরলামঃ-

:) তথ্য বিনিময়(information Sharing) :)

  • ইনভেন্টরি
  • লেটার স্টাইল
  • ফাইন্যন্সিয়াল রেকর্ড
  • সেলস কন্টাক্ট ইনফরমেশন
  • প্রসিদিউর ম্যানুয়েল
  • কর্মচারী রেকর্ড
  • কোম্পানি মেমোস

:) :) হার্ড ওয়্যার রিসোর্স শেয়ারিং(Hardware Resource Sharing) :) :)

মনে করুন আপনি একটি অফিসে চাকুরি করেন :P সেখানে কম্পিউটার আছে ০৮/১০ টি কিন্তু প্রিন্টার আছে একটি ।কম্পিউটার এবং প্রিন্টার নেটওয়ার্ক ভুক্ত নয় । একটি যে প্রিন্টার আছে সেটি নিদিষ্ট একটি কম্পিউটার এর সাথে আছে । তখন আপনার দরকারি একটি ডকুমেন্ট প্রিন্ট হবে ।তখন ডকুমেন্টটি প্রিন্ট করতে হলে আপনার ডকুমেন্টটি ফ্লপি ডিস্কে নিয়ে প্রিন্টার যুক্ত কম্পিউটারে নিয়ে প্রিন্ট করতে হবে অথবা প্রিন্টার টি নিজের কাছে আনে প্রিন্ট করা। কি বলেন কাজ টি জটিল না ? এই সমস্যার একমাত্র সমাধান হচ্ছে কম্পিউটার এবং প্রিন্টারকে লোকাল আরিয়া নেটওয়ার্ক এর আওতায় আনা । নেটওয়ার্কের আওতায় আসলে আপনার একটি প্রিন্টার দিয়েই সকল কম্পিউটারের ডকুমেন্ট জায়গায় বসে প্রিন্ট করা সম্ভব ।

:)  :) সফটওয়্যার রিসোর্স শেয়ারিং (softwer resource sharing ) :)  :)

সফটওয়্যার রিসোর্স হচ্ছে  কোন প্রতিষ্ঠান যখন নেটওয়ার্কে কেন্দ্রিয় ভাবে সফটওয়্যার ইন্সটল এবং কনফিগার করএটি করা ওই সফটওয়্যার বা প্রোগ্রাম পুরো  প্রতিষ্ঠানের অন্যান্য ক্লায়েন্টদের জন্য ব্যবহার যোগ্য হয় । এ প্রক্রিয়ার দরুন নেটওয়ার্ক এডমিনিস্ট্রেটরের জন্য সফটওয়্যার ইন্সটল ও রক্ষনাবেক্ষন সহজ হয়

:)  :)  তথ্য সুরক্ষা  (information protection) :)  :)

নেটওয়ার্কিং ভিত্তিক কম্পিউটারিং এ প্রত্যক ইউজারের একটি স্বতন্ত্র নাম এবং পাসওয়ার্ড থাকে । ইউজারকে ডেটা ব্যবহার করতে হলে অবশ্যই ওই নাম ও পাসওয়ার্ড ব্যবহার করতে হবে সঠিক ভাবে ।নাহলে ইউজার ওই ডেটার নাগাল পাবে না

:)  :)  তথ্য সংরক্ষন ( information preservation)  :)  :)

নেটওয়ার্কিং সুবিধাকে কাজে লাগিয়ে একটি কেন্দ্রিয় স্টোরেজ মিডিয়ায় তথ্য সংরক্ষন করতে পারে ।তথ্য সংরক্ষনের এই প্রক্রিয়াকে বলা হয় ডেটা ব্যাকআপ ।এটি ব্যবহারের ফলে আপনার গুরুত্ব পূর্ণ হঠাৎ নষ্ট হবার ভঁয় কমে ।নেটওয়ার্ক এর একটি কেন্দ্রিয় ডিস্কে ডেটা ব্যাকআপ সহজেই নেয়া যায় :)

 :) :)  বার্তা বা মেসেজ আদান প্রদান (exchanging message) :)  :)

অফিসের ডেটা এক স্থান থেকে অন্য স্থানে আদান প্রদান যেমন স্ম্য সাপেক্ষ তেমন এটি কিন্তু ব্যয় বহুলও বটে । নেটওয়ার্ক ভুক্ত ক্লায়েন্ট ইমেলের মাধ্যমে তথ্য আদান প্রদান করতে পারে খুবেই সহজেই ।এই পদ্ধতিতে কাজে আসে দ্রুততা এবং নিরাপত্তা ।
:) :) আজ আপনাদের জন্য এই পর্যন্তই । ও যাবার আগে আপানদের একটি সুখবর জানাতে চাই সেটি হচ্ছে আমাদের সকলের প্রিয় টিউনার পেজে শুরু হয়েছে  ব্লগিং ধামাকা :) কে হবে সেরা টিজে ? চাইলে আপনিও অংশ গ্রহণ করতে পারেন বিস্তারিত জানতে

শুরু হয়েছে ব্লগিং কম্পিটিশান – কে হবে ২০১২ এর সেরা টিজে? ২০জন টিজে জিতে নিন ধামাকা গিফট

:P :P :P একটি কথা অবশ্যই মনে রাখবেন যে নিজে শিখুন এবং অন্যকে শিখতে সহয়তা করুন ।আপনি চিন্তা করে দেখুন এমন অনেক কিছু আছে জা আপনি জানেন কিন্তু অনেকেই জানে না । তাই আমাদের  শিখতে এবং শিখাতে সহয়তা করুন :D :D :D


সহজ বাংলায় নেটওয়ার্কিং (NETWORKING) ধারাবাহিক টিউটোরিয়ালঃ পর্ব- ৩

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম আজ আমি আপনাদের নিয়ে উপস্থিত হয়েছি আপনাদের সকলের প্রিয় টিউটোরিয়াল সহজ বাংলায় নেটওয়ার্কিং (NETWORKING)  পর্ব- ৩ । 

 
 

নেটওয়ার্ক ব্যবহারে অনুমোদন এবং নিরাপত্তা( Access Permission and Security) 

আপনারা নিশ্চয় আমার আগের টিউন দ্বারা বুজতে পেরেছেন যে সার্ভার ভিত্তিক নেটওয়ার্ক এবং পিয়ার টু পিয়ার নেটওয়ার্কের মধ্যে  পার্থক্য বিদ্যমান । এই পার্থক্য সৃষ্টি হয়েছে এদের স্ব স্ব নেটওয়ার্ক নিরাপত্তা ব্যবস্থা এবং বাস্তবায়নের কৌশলের কারনে ।

শেয়ার পর্যায়ের নিরাপত্তা

আপনারা নিশ্চয় এতদিনে বুজতে পেরেছেন যে পিয়ার টু পিয়ার নেটওয়ার্ক ব্যবস্থা সার্ভার ভিত্তিক নেটওয়ার্কে নিরাপত্তার তুলনায় অনেক দুর্বল ।এটির দুর্বলতার প্রধান কারন হচ্ছে এটি সাধারনত নেটওয়ার্ক রিসোর্সসমূহের শেয়ার পর্যায়ের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে । এই ব্যবস্থাটির নাম হচ্ছে  password protected security .
শেয়ার পর্যায়ের নিরাপত্তা প্রতিটি রিসোর্স ব্যবহার করার জন্য তার অনুমোদিত ব্যবহার কারীর জন্য একটি স্বতন্ত্র পাসওয়ার্ড বরাদ্ধ করে থাকে  । উদাহরণ স্বরূপ উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমে কোন একটি ফাইল ডিরেক্টরি ব্যবহারের জন্য নেটওয়ার্ক ভুক্ত অন্যান্য ব্যবহার কারীরকে পাসওয়ার্ড নির্দিষ্ট করে দেয়া হয় । ব্যবহারকারিরা ওই ডিরেক্টরির মধ্যে যে সকল ফাইল আছে সেগুলো কপি এবং খুলতে চাইলে ব্যবহার কারিকে অবশ্যই তার জন্য বরাদ্ধ কৃত পাসওয়ার্ড নির্ভুল ভাবে  ব্যবহার করতে হবে
শেয়ার পর্যায়ের নিরাপত্তার জন্য ব্যবহার হয় ফ্যাট (FAT-File Allocation Table )এবং এনটিএফএস (NTFS- NT File Seytem) সিস্টেম । ডিরেক্টরি বা ফোল্ডার পর্যায়েও এ ধরনের নিরাপত্তা ব্যবস্থা যথেষ্ট কার্যকর ।

প্রবেশ অনুমোদন

সার্ভার ভিত্তিক নেটওয়ার্ক সাধারণত প্রবেশ অনুমোদন নিরাপত্তা পদ্ধতি ব্যবহার করে ।
ওই ব্যবস্থাটি ফাইল পর্যায় (File Level) বা ব্যবহারকারী পর্যায়ে নিরাপত্তা নামেও পরিচিত । এ সকল নেটওয়ার্কে সর্বময় অধিকার দেয়া থাকে নেটওয়ার্ক এডমিনিস্ট্রেটরকে । তিনি নির্ধারণ করবেন একজন ব্যবহার কারী নেটওয়ার্কের কোন কোন রিসোর্স ব্যবহার করতে পারবেন শেয়ার কৃত রিসোর্স সমূহ ব্যবহার করার জন্য ব্যবহার কারিকে আলাদা আলাদা পাসওয়ার্ড ব্যবহার করতে হয় না ।বরং ব্যবহার কারী যখন নেটওয়ার্ক প্রবেশ করবে তখন সে তার জন্য বরাদ্ধ কৃত নাম এবং পাসওয়ার্ড ব্যবহার করলে হবে । নাম ও পাসওয়ার্ড এর মাধ্যমে নির্ধারণ হয় ব্যবহারকারী অনুমোদিত কিনা ;
প্রবেশ অনুমোদন পদ্ধতিতে রিসোর্স শেয়ার অনুমোদন মুল্যয়ন করা হয় ব্যবহারকারীর একাউন্টে প্রদত্ত তথ্যের উপ্র ভিত্তি করে । উদাহরন স্বরূপ উইন্ডোজ এন টি নেটওয়ার্কের আওতায় কোন ব্যবহারকারীকে নেটওয়ার্ক প্রিন্টার ব্যবহার করতে হলে প্রথমে তাকে লগ অন (log on) এর মাধ্যমে একটি ডোমেইনে প্রবেশ করতে হবে ।এরপর নেটওয়ার্কভুক্ত প্রিন্টার ব্যবহার করতে পারবে কিনা এটি নির্ভর করবে তার একাউন্টে ঐ প্রিন্টার ব্যবহারের অনুমতি আছে কিনা তার উপর । এ নিরাপত্তা ব্যবস্থা শুধু এন টি  এফএস ডিস্ক পার্টিশনে কাজ করে এবং এটি প্রতিটি পৃথক পৃথক ফাইলের আলাদা করে নিরাপত্তা বিধান করে ।
:P :P :P :P  আজ এই পর্যন্তই ।আজ এর নয় আবার দেখা হবে আগামীতে ।একটি কথা অবশ্যই মনে রাখবেন যে নিজে শিখুন এবং অন্যকে শিখতে সহয়তা করুন ।আপনি চিন্তা করে দেখুন এমন অনেক কিছু আছে জা আপনি জানেন কিন্তু অনেকেই জানে না । তাই আমাদের  শিখতে এবং শিখাতে সহয়তা করুন :) :) :) :)


সহজ বাংলায় নেটওয়ার্কিং (NETWORKING) ধারাবাহিক টিউটোরিয়ালঃ পর্ব- ৪

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিমআমি আবার আপনাদের মাঝে ফিয়ে আসলাম আজ আমি আপনাদের মাঝে নিয়ে আসেছি আপনাদের সকলের জন্য প্রিয় টিউটোরিয়ালঃ সহজ বাংলায় নেটওয়ার্কিং (NETWORKING) পর্ব- ৪ । 

সহজ বাংলায় নেটওয়ার্কিং (NETWORKING) ধারাবাহিক টিউটোরিয়াল :পর্ব -১
সহজ বাংলায় নেটওয়ার্কিং (NETWORKING) ধারাবাহিক টিউটোরিয়াল :পর্ব-২
সহজ বাংলায় নেটওয়ার্কিং (NETWORKING) ধারাবাহিক টিউটোরিয়ালঃ পর্ব- ৩

                         কম্পিউটার নেটওয়ার্কের উপাদানসমূহ

কম্পিউটার নেটওয়ার্ক গড়ে তুলতে কম্পিউটারের বাইরে আরো কিছু অত্যাবশ্যকীয় উপাদানের প্রয়োজন হয় । কোন নেটওয়ার্কে কি কি উপাদান প্রয়োজন হবে তা নির্ভর করে ঐ নেটওয়ার্কের ধরন এবং বিস্ত্রৃতির উপর । আমরা আজ ঐ উপাদান সমূহের কথা জানব ।

নেটওয়ার্ক ইন্টারফেস কার্ড বা নিক

এটিকে নিক বাদেও আরো অনেক নামে ডাকা হয় সেগুলোর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে নেটওয়ার্ক কার্ড ও নেটওয়ার্ক এডাপ্টার । এটি এমন একটি  হার্ড ওয়্যার যা প্রতিটি কম্পিউটারে ইন্সটল থাকতে হবে। এটি একটি কম্পিউটারের সাথে অন্য কম্পিউটারের ফিজিক্যালি সংযোগ স্থাপন করে ।এটি ডিজিটাল আকারে ডেটা একটি লেন্দেন করে থাকে । নেটওয়ার্ক কার্ডের একটি পোর্ট নেটওয়ার্ক ক্যাবলের সাথে যুক্ত থাকে । এটিকে সক্রিয় করার জন্য একটি সফটওয়্যার ব্যবহার করতে হয় সেটিকে বলা হয় নিক ড্রাইভার । নিক যথাযথ ভাবে স্লটে স্থাপন করার পর পরেই নিক ড্রাইভার ইন্সটল দিতে হয় । অবশ্যই বর্তমানে সকল অপারেটিং সিস্টেম নিজ থেকে নিক কে চিনে নেয় ।এজন্য আলাদা করে সফটওয়্যার ইন্সটল দিতে হয় না

রিপিটার(REPEATER)

নেটওয়ার্ক ট্রান্সমিশন মিডিয়ার মধ্যে দিয়ে যখন ইলেকট্রনিকম্যাগনেটিক ওয়েব চলতে থাকে তখন মিডিয়া সিগন্যালকে দুর্বল করে ফেলে । দুর্বল করার এই সিস্টেমকে বলা হয় এটিনিউয়েশন । এটিনিউয়েশন মিডিয়ার মধ্যে চলাচল কারী সিগন্যালের অতিক্রম যোগ্য সীমানরইপরিমান ঠিক করে দেয় । এটিনিউয়েশন সংক্রান্ত বাধা দূর করার জন্য রিপিয়ার ব্যবহার করা হয় ।

ব্রিজ(BRIGE)

নন- রাউট্যাবল প্রোটোকলের ক্ষেত্রে সিগন্যালকে এক সেগমেন্ট থেকে অন্য সেগমেন্ট পাঠাতে ব্রিজ ব্যবহার হয় । ব্রিজ ছোট খাটো নেটওয়ার্কের জন্য অনেক কার্যকারী কানেকটিভিটি ডিভাইস ।

রাউটার (ROUTER)

আপনার সবাই কম বেশি রাউটারের নাম শুনেছেন । লজিক্যালি পৃথক এমন কিছু নেটওয়ার্কে সংযুক্ত করতে রাউটার ব্যবহার হয়ে থাকে । রাউটার সংযোগ প্রদানের কাজতি সম্পন্ন করে থাকে বড় বড় নেটওয়ার্ককে ছোট ছোট লজিক্যাল নেটওয়ার্ক সেগমেন্ট থেকে অন্য সেগমেন্টকে বিভক্ত করার মাধ্যম । এ জাতিয় ছোট ছোট সেগমেন্ট কে বলা হয় সাব নেটওয়ার্ক । রাউটার এ জাতীয় সাব নেটওয়ার্কের বিপরীতে একটি করে এড্রেস বরাদ্ধ থাকে ।

ব্রাউটার(BROUTER)

ব্রাউতার হচ্ছে রাউটার এবং ব্রিজের সমষ্টি । এটি ব্যবহারের প্রধান সুবিধা হচ্ছে এটি দ্বারা যেকোন প্রোটোকল রাউটিং করা যায় ।রাউটিং হচ্ছে ডেটা প্যাকেট এক সেগম্যান্ট থেকে অন্য সেগম্যান্টে প্রেরন পদ্ধতি । ব্রাউটার মুলত একটি সফটওয়্যার যা কিনা রাউটারের উপর কাজ করে । 

গেটওয়ে (GATEWAY)

রাউটার শুধু মাত্র ঐ সকল নেটওয়ার্কে সংযুক্ত করতে পারে যে সকল নেটওয়ার্কের প্রোটোকল সমূহ একই পদ্ধতিতে কাজ করে । আর একই পদ্ধতিতে কাজ না করে তাহলে রাউটারের থেকে অধিক শক্তিশালী ও বুদ্ধিমান ডিভাইসের প্রয়োজন হয় আর সেই ডিভাইসটির নাম হচ্ছে গেটওয়ে

হাব (HUB)

হাবের অন্য নাম হচ্ছে সুইচ । হাব নেটওয়ার্কের একটি অতন্ত্য গুরুত্বপূর্ণ অংশ যা স্টার টপোলজিতে  একটি কেন্দ্রিয় ডিভাইস হিসেবে কাজ করে । বর্তমানে হাবের পরিবর্তে সুইচ ব্যবহার হচ্ছে । সুইচের সাথে হাবের পার্থক্য হচ্ছে সুইচ তার টার্গেট পোর্টে সরাসরি আঘাত করে কিন্তু হাব তার টার্গেট পোর্ট ছাড়াও অন্যান্য পোর্টেও আঘাত করে । এক্ষেত্রে টার্গেট পোর্ট সিগন্যাল গ্রহণ করে এবং অন্যান্য পোর্ট গুলো তা অগ্রাহ্য করে ।

ট্রান্সমিশন মাধ্যম (TRANSMISSION MEDYA)

যার মাধ্যমে একটি একটি নেটওয়ার্কের কম্পিউটার অন্য নেটওয়ার্ক কম্পিউটারের গুলোর সাথে যোগাযোগ স্থাপন করে তাকে ট্রান্সমিশন মাধ্যম বলে ।যেমনঃ ক্যাবল, রেডিও ওয়েব , মাইক্রো ওয়েব ইত্যাদি ।

ক্যাবল কানেক্টর (CABLE CONNECTER)

কানেক্টর অবস্থান করছে ক্যাবল এবং ইন্টারফেস কার্ডের মধ্যে । অর্থাৎ এটি ক্যাবল এবং নিক(NIC) এর মাঝে সংযোগ স্থাপন করেছে ।

প্রোটোকল ড্রাইভার ( PROTOCOL DRIVER)

 Protocol driver with data source as “SQLServer_destination”
প্রোটোকল একটি অন্য একটি নাম হচ্ছে নেটওয়ার্কের ভাষা ।এটি নিশ্চয় আপনাদের বুঝিয়ে ব্লতে হবে না নেটওয়ার্কের ভাষা নেটওয়ার্কের জন্য কতটুকু গুরুত্বপূর্ণ ।প্রোটোকলের দ্বারা নেটওয়ার্কের ডেটা একপ্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে পাঠানো হয় । এটি সেটআপের আগে আপনাকে নিশ্চিত হতে হবে যে আপনার প্রতিটি ক্লায়েন্ট এবং সার্ভার কম্পিউটার অভিন্ন প্রোটোকল ড্রাইভার ব্যবহার করে । বর্তমানে বহুল ব্যবহার হয় এ সকল প্রোটোকল হচ্ছে নেতবই, আইপিএক্স এবং আইপি ।

ডেটা প্যাকেট (DATE PACKET)

আপনার সকলেই ডেটা কি সে সম্পর্কে অবগত আছেন । ডেটা নেটওয়ার্কে প্যাকেট আকারে চলাচল করে।ডেটা প্যাকেটে থাকে বাইনারি বা ডিজিটাল আকারে অর্থাৎ ১ এবং ০ হিসেবে। নেটওয়ার্কিং এর সকল কাজই সম্পূর্ণ হয় ডেটাকে ঘিরে । নেটওয়ার্কিং এর জন্য যেমন ডেটা অনেক গুরুত্বপূর্ণ তেমনি গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে ডেটা প্যাকেট ।ডেটা প্যাকেট হচ্ছে হচ্ছে অনেকটা চিঠি এর অন্য রুপ মানে চিঠির যেমন একটি সাইজ থাকে তেমনি ডেটা প্যাকেটের একটি নির্দিষ্ট সাইজ বিদ্যমান থাকে । একটি ছোট আকৃতির ডেটা প্যাকেটের সাইজ হচ্ছে মোটামুটি ২০০ বাইট এবং একটি বড় সাইজের ডেটা প্যাকেটের সাইজ হচ্ছে ২০ মেগাবাইট ।চিঠির যেমন একটি গন্তব্য নির্দিষ্ট করে দিতে হয় তেমনি ডেটা প্যাকেটেরও একটি নির্দিষ্ট গন্তব্য ঠিক করে দিতে হয় । প্রকৃত পক্ষে প্রত্যেকটি ডেটা প্যাকেটের প্রেরক এবং প্রাপক উভয়ই এড্রেস ই সংযুক্ত থাকে । যদি ডেটা প্যাকেটে কোন রুপ সমস্যা দেখা দেয়  তাহলে ডেটা প্যাকেট পুনরায় প্রেরনের জন্য প্রাপক ডিভাইস প্রেরন ডিভাইসের সাথে যোগাযোগ করে ।
প্রতিটি ডেটা প্যাকেটে একটি প্রোটকল আইডি থাকে । এই আইডির সাহায্যে নেটওয়ার্ক ডিভাইস গুলো জানতে পারে কি ভাবে ডেটা প্যাকেটকে ডিকোড করার মাধ্যমে বিষয় বস্তু উদ্ধার করা যাবে । এছাড়া ডেটা প্যাকেট এক ডিভাইস থেকে অন্য ডিভাইসে যাবার সময় বিভিন্ন সমস্যায় আক্রান্ত হতে পারে । এ সকল সমস্যা দ্বারা আক্রান্ত ত্রুটি পূর্ণ ডেটা প্যাকেট চিন্হিত করার জন্য ডেটা প্যাকেটে একটি সাইক্লিক রিডানডেন্সি
(CRC)চেক ফিল্ড সংযোজন করা হয় । প্রেরক ডিভাইস প্যাকেটের ডেটা ব্যবহার করেই সি আর সি ফিল্ডের মান নির্ধারণ করা হয় ।

(নেটওয়ার্ক সিগনাল)NETOYARK SIGNAL

ট্রান্সমিশনের জন্য কম্পিউটার সিগন্যাল তৈরি করে অন্য কম্পিউটারে ক্যাবলে প্রেরন করে থাকে । কপার ক্যাবল ডেটাকে চিহ্নিত করে ইলেক্ট্রনিক সিগন্যাল ফাইবার অপটিক্যাবল ডেটাকে লাইট পালস হিসেবে চিনিয়ে থাকে । প্রাপক কম্পিউটার তার সিগন্যালকে সফটওয়্যারের সাহায্যে তার বোধগম্যকরে পরিবর্তন করে নেয় এবং প্রয়োজনে প্রসেস করে থাকে

নেটওয়ার্ক প্রোটোকল (NETWORK PROTOCOL)

ট্রান্সমিশনের জন্য কম্পিউটার ডিজিটাল সিগন্যাল তৈরি করে তা অপর কোন কম্পিউটারে প্রেরনের জন্য অন্য কম্পিউটারে ছেড়ে দেয় । কপার ক্যাবল ডেটাকে চিহ্নিত করে ইলেক্ট্রনিক সিগন্যাল আর ফাইবার অপটিক্যাল ফাইবার ডেটাকে লাইট পালস হিসেবে চিনে রাখে । প্রাপক কম্পিউটার এই সিগন্যাল সফটওয়্যারের সাহায্যে তার বোধগম্য উপযোগী বাইনারি বা ডিজিটাল সিগন্যাল পুনরায় পরিবর্তন করে নেয় এবং প্রয়োজনে প্রসেস করে থাকে  
আজ এই পর্যন্তই ।আজ এর নয় আবার দেখা হবে আগামীতে ।একটি কথা অবশ্যই মনে রাখবেন যে নিজে শিখুন এবং অন্যকে শিখতে সহয়তা করুন ।আপনি চিন্তা করে দেখুন এমন অনেক কিছু আছে জা আপনি জানেন কিন্তু অনেকেই জানে না । তাই আমাদের শিখতে এবং শিখাতে সহয়তা করুন ।

No comments:

Post a Comment